সাধারন বিজ্ঞান এর প্রশ্ন উত্তর


সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করাে :

১. চাল থেকে কাঁকর আলাদা করার জন্য ( ছাঁকনি / চালুনি / কুলাে ) ব্যবহার করা হয় ।

Ans—কুলাে

২. হাওয়ায় ( একরকম / দুরকম / অনেক ) গ্যাস থাকে ।

Ans—অনেক

৩. ধানের চেয়ে ( বালি / কাকর / তুষ ) হালকা ।

Ans—তুষ

8. জল থেকে বাষ্প হওয়া হল জলের ( ভরের / ওজনের / অবস্থার ) পরিবর্তন ।

Ans—অবস্থার


৫. নুনজুল থেকে নুনকে আলাদা করতে হলে ( কুলাে / চালুনি / রােদ ) ব্যবহার করতে হবে ।

Ans—রােদ

৬. পলিমাটি পাওয়া যায় বন্যার ( আগে / পরে )।

Ans—পরে

৭.ব্রিটিশদের লবণ করের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ( নেতাজি / মহাত্মা গান্ধি / রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ) ।

Ans—মহাত্মা গান্ধি


ANSWER

১. কুলাে
২. অনেক
৩. তুষ
৪. অবস্থার
৫. রােদ
৬. পরে
৭. মহাত্মা গান্ধি



শুন্যস্থান পূরণ করো :

১. জল , দুধ ইত্যাদি তরল______যেতে পারে ।

Ans— গড়িয়ে

২. যার কিছুটা ______ আছে , যা কিছুটা ______ নেয় তাকে আমরা ম্যাটার বলি ।

Ans— ভরা, জায়গা

৩. হাওয়ার জলীয় বাষ্প ঠাণ্ডা বরফের সংস্পর্শে ছােটো ছােটো ______ তৈরি করে ।

Ans— জলকণা

৪. নদীর জলে ভাসমান সূক্ষ্ম থিতিয়ে ______ পড়ে নদী ক্রমশ বুজে আসে ।

Ans— বালিমাটি


ANSWER

১. গড়িয়ে
২. ভর , জায়গা
৩. জলকণা
৪. বালিমাটি

একটি বাক্যে উত্তর দাও :

১ . বস্তু কাকে বলে ?

উত্তর: পাই সেগুলিকে বস্তু বলে ।

২. পদার্থ কাকে বলে ?

উত্তর : বস্তু যা দিয়ে তৈরি তাকে পদার্থ বলে ।

৩. বেলুনের মধ্যে কী থাকে ?

উত্তর : বেলুনের মধ্যে গ্যাস ভরতি থাকে ।

৪. হাওয়ায় কী মিশে থাকে ?

উত্তর : হাওয়ার মধ্যে নানারকমের গ্যাস ও জলীয় বাষ্প মিশে থাকে |

৫. নর্দমায় ব্লিচিং পাউডার দিলে কী হবে ?

উত্তর : নর্দমায় ব্লিচিং পাউডার দিলে একটি গ্যাস বের হবে , যার জন্য চোখ , নাক জ্বালা
করে ।

৬. গ্যাসের একটি বৈশিষ্ট্য লেখাে ।

উত্তর : গ্যাসের নিজস্ব কোনাে আকার নেই ।

৭. কঠিন পদার্থের একটি বৈশিষ্ট্য লেখাে ।

উত্তর : কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য হল এর নিজস্ব আকার আছে , তা ছড়িয়ে পড়তে পারে না ।

৮. হট আর জলের মধ্যে পার্থক্য কী ?

উত্তর : ইট আর জলের মধ্যে পার্থক্য হল ইট কঠিন পদার্থ কিন্তু জল তরল পদার্থ l

৯. তােমার চেনা পাঁচটি তরলের উদাহরণ দাও ।

উত্তর : পাঁচটি তরল পদার্থ হল দুধ , সরষের তেল , পেট্রোল , কেরােসিন এবং জল ।

১০. এমন একটি গ্যাসের উদাহরণ দাও যেটি ছাড়া আমরা বাঁচব না ।

উত্তর : অক্সিজেন ছাড়া আমরা বাঁচতে পারব
না ।

১১. তরলের আকার কীরকম ?

উত্তর : তরলের নিজস্ব কোনাে আকার নেই , যখন যে পাত্রে তরলকে রাখা হয় তখন সেই পাত্রের আকার নেয় ।

১২. কীভাবে বুঝবে দুটি জিনিস সমান ভারী ?

উত্তর : দাঁড়িপাল্লার দু – দিকে জিনিস দুটি চাপালে পাল্লা দুটি যদি কোনােদিকে হেলে না থাকে , তাহলে বােঝা যাবে , দুটি জিনিসই সমান ভারী ।

১৩. বাটখারা দিয়ে কী মাপা হয় ?

উত্তর : বাটখারা দিয়ে কোনাে জিনিসের ভর মাপা হয় ।

১৪. পদার্থের ক-টি অবস্থা ও কী কী ?

উত্তর : পদার্থের তিনটি অবস্থা — কঠিন , তরল আর গ্যাস ।

১৫ . ভর নেই এরকম একটি পদার্থের নাম
লেখো ।

উত্তর : কোনো পদার্থ ভরহীন হয় না l

১৬ . বই ভরতি ব্যাগ আর পেনসিল , এই দুটির মধ্যে কোনটির ভর বেশি ?

উওর : বই ভরতি ব্যাগের ভর পেনসিলের চেয়ে বেশি ।

১৭. জল- ভরতি বােতল এবং খালি বােতল , এই দুয়ের মধ্যে কোন্‌টির ভর বেশি এবং কেন ?

উত্তর : জল – ভরতি বােতলের ভর বেশি , কারণ সেক্ষেত্রে বােতলের ভরের সঙ্গে জলের ভর যােগ হয় ।

১৮. বরফ থেকে সাদা ধোঁয়ার মতাে যা বের হয় সেটি কী ?

উত্তর : বরফ থেকে সাদা ধোয়ার মতাে ছােটো ছােটো জলকণা বের হয় ।

১৯. কাচের গ্লাসে বরফ রাখলে গ্লাসের বাইরে কী দেখবে ?

উত্তর : কাচের গ্লাসে বরফ রাখলে গ্লাসের বাইরে জলের ফোঁটা দেখা যায় l

২০. কাচের গ্লাসে বরফ রাখলে গ্লাসের বাইরের গায়ে জলের ফোঁটা দেখা যায় কেন ?

উত্তর : কাচের গ্লাসে বরফ রাখলে বাতাসের জলীয় বাষ্প বরফের ঠান্ডায় জলের ফোটা হয়ে গ্লাসের বাইরের গায়ে জমা হয় ।

২১. গ্লাস ভরতি বরফ অনেকক্ষণ ধরে রেখে দিলে কী হবে ?

উত্তর : গ্লাস ভরতি বরফ অনেকক্ষণ ধরে রেখে দিলে সব বরফ গলে জল হয়ে যাবে ।

২২. ‘ ভাপ ’ কথাটা কী থেকে এসেছে ?

উত্তর : ‘ ভাপ ‘ কথাটা বাষ্প থেকে এসেছে ।

২৩. জল উনুনে ফোটালে জলের পরিমাণ কমে যায় কেন ?

উত্তর : জল উনুনে ফোটালে জলের কিছু অংশ বাষ্প হয়ে উবে যায় বলে জলের পরিমাণ কমে যায় ।

২৪. জল ফোটালে ধোঁয়া বের হয় । আবার বরফ থেকেও ধোঁয়া উঠতে দেখা যায় । দুটি কি একইরকমের ধোঁয়া ?

উত্তর : না , প্রথমটি জলীয় বাষ্প কিন্তু দ্বিতীয়টি ছােটো ছােটো জলকণা |

২৫. মেঘ কী দিয়ে তৈরি হয় ?

উত্তর : জলকণা ও বায়ুর ধূলিকণা দিয়ে মেঘ তৈরি হয় ।

২৬. কালবৈশাখী ঝড়ের সময় শিল পড়ে । এই
‘ শিল ’ কথাটি কোথা থেকে এসেছে ?

উত্তর : ‘ শিলা ‘ থেকে ‘ শিল ‘ কথাটি এসেছে ।

২৭. জলের কঠিন অবস্থা কী ?

উত্তর : জলের কঠিন অবস্থা হল বরফ ।

২৮. বরফের তরল অবস্থা কী ?

উত্তর : বরফের তরল অবস্থা হল জল ।

২৯.জলের গ্যাসীয় অবস্থা কী ?

উত্তর : জলের গ্যাসীয় অবস্থা হল জলীয় বাষ্প ।

৩০. একটা ফুটন্ত জলের গামলার কিছুটা উপরে হাত রাখলে খানিকক্ষণ পর হাত ভিজে ভিজে লাগে কেন ?

উত্তর : ফুটন্ত জলের গামলা থেকে বের হওয়া জলীয় বাষ্প হাতের সংস্পর্শে ঠান্ডা হয়ে জলকণায় পরিণত হয় বলে হাতটি ভিজে ডিজে লাগে ।

৩১. চাল থেক কাঁকর হাতে করে আলাদা করা য়ায় কেন ?

উত্তর : চাল থেকে কাঁকর হাতে করে আলাদা করা যায় কারণ , চাল ও কাঁকর দুটিকেই খালি চোখে দেখা যায় এবং হাতে করে ধরা যায় ।

৩২. ধানের খোসাকে কী বলে ?

উত্তর : ধানের খােসাকে তুষ বলে ।

৩৩. ধান থেকে তুষ আলাদা করতে হলে কী করতে হবে ?

উত্তরঃ ধান থেকে তুষ আলাদা করতে হলে মাঠে গিয়ে যেখানে হাওয়া দিচ্ছে সেখানে কুলােয় করে ঝাড়তে হবে ।

৩৪. চা ছাঁকার জন্য ছাঁকনি ব্যবহার করা হয় কেন ?

উত্তর : চা ছাঁকার জন্য ছাঁকনি ব্যবহার করা হয় , কারণ ছাঁকনির ফুটো দিয়ে তরল চা বেরিয়ে আসে কিন্তু , পাতাগুলি ওপরে আটকে যায় l

৩৬. নদী ক্রমশ বুজে আসার কারণ কী ?

উত্তর : নদীর জলে যে সূক্ষ্ম বালিমাটি ভাসে তা থিতিয়ে পড়ার জন্য নদী ক্রমশ বুজে আসে ।

৩৭. কোন্ মাটি চাষের পক্ষে খুব উপযােগী ?

উত্তর : পলিমাটি চাষের পক্ষে খুব উপযােগী ।

৩৮. নুনজলের ক্ষেত্রে যেভাবে নুনকে আলাদা করা হয় , বালি মেশানাে জলের ক্ষেত্রে সেই পদ্ধতি কি কাজে লাগে ?

উত্তর : না , বালি মেশানাে জলের ক্ষেত্রে সেই পদ্ধতি কাজে লাগে না কারণ , নুন জলে গুলে মিশে যায় কিন্তু বালি জলে গােলে না ।

৩৯. থালায় নুনজল দুপুরের রােদে রেখে দিলে কী হবে ?

উত্তর : থালায় নুনজল দুপুরের রােদে রেখে দিলে জলটা উবে যাবে আর নুনটা থালায় পড়ে
থাকবে ।

৪০. সমুদ্রের জলে ভেজা কালাে প্যান্ট শুকোলে যে সাদা দাগ দেখা যায় , সেটি আসলে কী ?

উত্তর : সমুদ্রের জলে ভেজা কালাে প্যান্ট শুকোলে যে সাদা দাগ দেখা যায় , সেটি আসলে সমুদ্রের জলের নুন ।

৪১. চিনির জল অনেকক্ষণ ধরে ফোটালে সাদা সাদা চিনির দাগ দেখা যায় কেন ?

উত্তর : চিনির জলের মিশ্রণ থেকে জল বাম্প হয়ে উবে যায় এবং জলে গুলে থাকা চিনিগুলি সাদা রঙের দাগের মতো দেখা যায় ।

৪২. জলে বালি মিশিয়ে খানিকক্ষণ রাখলেই জল আর বালি আলাদা হয়ে যায় কেন ?

উত্তর : বালি জলে গেলে না , ভারী বলে নীচে থিতিয়ে পড়ে এবং জল থেকে আলাদা হয়ে যায় ।



২-৩ টি বাক্যে উত্তর দাও :

১. তরল ও গ্যাসের মধ্যে মিল আর অমিল কী ?

উত্তর :
মিল : তরল ও গ্যাস , উভয়েরই নিজস্ব কোনাে আকার নেই |
অমিল : তরলকে খালি চোখে দেখা যায় , কিন্তু বেশিরভাগ গ্যাসকে খালি চোখে দেখা যায় না । আবার , তরলের থেকে গ্যাস বেশি ছড়িয়ে পড়তে চায় ।

২. রান্না হতে থাকলে গ্যাস সিলিন্ডার ক্রমশ হালকা হতে থাকে কেন ?

উত্তর : রান্নার সময় গ্যাস আগুনে পুড়ে যায় , ফলে সিলিন্ডারের গ্যাস কমতে থাকে ও সিলিন্ডার হালকা হতে থাকে ।

৩. বরফ থেকে কেন সাদা ধোঁয়া বের হয়

উত্তর : হওয়ার জলীয় বাষ্প বরফের ঠান্ডায় জলকশায় পরিণত হয় । হাওয়ায় ভাসার সময় সেই জলকণাগুলির গায়ে আলাে ঠিকরােয় । তাই এগুলিকে একসঙ্গে সাদা ধোয়ার মতাে দেখায় ।

৪. শিলাবৃষ্টির ‘ শিল ‘ – গুলি আসলে কী ?

উত্তর : বাতাসের জলীয় বাষ্প ঠান্ডা হতে হতে একসময় ছােটো ছােটো জলের ফোটা সৃষ্টি হয় । এই জলের ফোঁটা কখনাে কখনাে আরও ঠান্ডা হয়ে বরফে পরিণত হয়ে বৃষ্টির সাথে নেমে আসে । এই বরফের টুকরােকে আমরা শিল বলি ।

৫. কাচের গ্লাসে বরফ রাখলে গ্লাসের ভিতরে আস্তে আন্তে জল দেখা যায় । আবার গ্লাসের বাইরেও জলের ফোঁটা দেখা যায় । দুটি জলই কি বরফ গলে হয় ?

উত্তর : না l গ্লাসের ভিতরে জলটা বরফ গলে হয়,
কিন্তু বাইরের জলের ফোটা বরফ থেকে হয় না | হাওয়ার জলীয় বাষ্প বরফের সংস্পর্শে এসে ঠান্ডা হয়ে জলকপায় পরিণত হয় ।

৬. একটা পাত্রে বরফের টুকরাে দিয়ে সেটাকে অনেকক্ষণ ধরে উনুনের ওপর রাখা হল । একসময় দেখা গেল পাত্রে কিছুই নেই কেন ?

উত্তর : বরফের টুকরােসহ পাত্রকে উনুনে রাখলে বরফটা আগুনের তাপে গলে জল হবে । তারপর জল জলীয় বাষ্প হয়ে হাওয়ায় মিশে যাবে ।

৭. চালুনি আর ছাঁকনির অমিল ও মিল কী ?

উত্তর : চালুনির চেয়ে ছাঁকনির ফুটোগুলি বেশি ছােটো , এটিই হল তফাৎ | দুটির মিল এটাই যে দুটিই একই নীতিতে দুটি বস্তুকে আলাদা করার কাজটি করে ।

৮. কীভাবে মেঘ তৈরি হয় ?

উত্তর : সূর্যের তাপে সমুদ্র – নদী – পুকুর থেকে জল বাষ্প হয় । সেই বাষ্প বাতাসে ধূলিকণার সঙ্গে মিশে ওপরে উঠে যায় এবং ঠান্ডা হয় । ঠান্ডা হতে হতে একসময় জলীয় বাষ্প ছােটো ছােটো জলের ফোঁটার সৃষ্টি করে । এই জলের ফোঁটা দিয়েই মেঘ তৈরি হয় ।

Related posts:

পদার্থ কাকে বলে ? পদার্থ ও বস্তু কি এক ?
প্রশ্ন : মূল্যায়ন কাকে বলে ? মূল্যায়ন কয় প্রকার ও কী কী ? যে - কোনো একপ্রকার মূল্যায়নের বিবরণ দি...
একক পাঠ পরিকল্পনা কাকে বলে ? পাঠ পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তা লিখুন । এর সুবিধা লিখুন ।
শিক্ষা পরিকল্পনা কাকে বলে ? শিক্ষা পরিকল্পনার শ্রেণিবিভাগ করুন । যেকোনো একপ্রকার পরিকল্পনার বিবরণ দি...
ধারণা মানচিত্র কাকে বলে ? এর বৈশিষ্ট্য লিখুন । বাস্তবায়নের উপায় লিখুন । এর গুরুত্ব লিখুন ।
পাঠ একক বিশ্লেষণ কাকে বলে ? পাঠ একক বিশ্লেষণের স্তর বা ধাপগুলি লিখুন
অন্তর্ভুক্তিকরণে ( সমন্বিত শিখনে ) প্রদর্শিত শিল্পকলার কীভাবে প্রয়োগ করবেন
প্রদর্শিত শিল্পকলার লক্ষ্য , বৈশিষ্ট্য , গুরুত্ব ও বাস্তবায়নের কৌশল
প্রাথমিক স্তরে পাঠদানের ক্ষেত্রে নাটকের ব্যবহার
মূল্যবোধ শিক্ষায় বিদ্যালয় ও শিক্ষকের ভূমিকা
মূল্যবোধ || মূল্যবোধের বৈশিষ্ট্য || প্রাথমিক স্তরে মূল্যবোধের শিক্ষার গুরুত্ব
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের শিক্ষায় তথ্য ও সংযোগসাধন প্রযুক্তির ভূমিকা
সমন্বয়িত শিক্ষণে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের সমস্যা ও সাফল্য
পাঠক্রম পরিব্যাপ্ত শিক্ষণবিজ্ঞানে তথ্য ও সংযোগসাধন প্রযুক্তির ব্যবহার
পাঠক্রম পরিব্যাপ্ত শিক্ষণবিজ্ঞানে তথ্য ও সংযোগসাধন প্রযুক্তির ব্যবহার
উদাহরণসহ প্রকল্প পদ্ধতির বিবরণ
পূর্বসূত্রজনিত শিখন ( Contextualization ) কাকে বলে ?
জ্ঞান , পাঠক্রম , পাঠ্যবই , শিক্ষার্থী ও শিক্ষণবিজ্ঞানের মধ্যের সম্পর্ক
অনুসন্ধান পদ্ধতি
জ্ঞান নির্মাণ কীভাবে হয় উদাহরণসহ আলোচনা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You cannot copy content of this page