১. সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি – ৬ টি ২. চা পাতায় কি থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। ৩. প্রোটিন বেশি থাকে কোন খাদ্যে — মসুর ডালে। ৪. কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান কিসের জন্য? — লৌহ উপাদানের জন্য। ৫. গলগল্ড রোগ হয় কিসের অভাবে? – আয়োডিনের অভাবে। ৬. মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি— আমিষের। ৭. আয়োডিন বেশি থাকে কিসে? — সমুদ্রের মাছে। ৮. কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে –ক্যালসিয়াম অক্সালেট। ৯. রাতকানা রোগ হয় কিসের ফলে? — ভিটামিন- এ এর অভাবে। ১০. হাড় ও দাতকে মজবুত করে কোন খনিজ– ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। ১১. ম্যালিক এসিড কিসে পাওয়া যায় ? — টমেটোতে পাওয়া যায়। ১২. কোন ভিটামিন ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে? — ভিটামিন K। ১৩. Natural Protein এর কোড নাম — Protien – P 49 ১৪. ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড ১৫. তাপে নষ্ট হয় কোন্ ভিটামিন ? — ভিটামিন সি। ১৬. কিসে আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে ? — শুটকী মাছ। ১৭. হেজ তৈরিতে ব্যবহৃত উদ্ভিদ হল ? — করমচা ১৮. লেবুতে বেশি থেকে কোন ভিটামিন ? — ভিটামিন সি ২৩. ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে ? — অ্যালবুমিন ২৪. মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে। ২৫. কোলেস্টরল হল ? — এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল। ২৬. সহজে সর্দি কাশি হয় কিসের অভাবে ? — ভিটামিন সি এর অভাবে। ২৭. বিষাক্ত নিকোটিন থাকে কিসে ?– তামাকে। ২৮. শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য ২৯. ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে। ৩০. মানুষের প্রোটিনের অভাবে হয় – কোয়াশিয়কর রোগ। ৩১. গ্লুকোজের স্থূল সংকেত — CH2O ৩২. মুখে ও জিহবায় ঘা হয় কিসের ফলে? — ভিটামিন বি₂ এর অভাবে। ৩৩. জলে দ্রবণীয় ভিটামিন হল? — ভিটামিন বি ও সি ৩৪. শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় কোন ভিটামিনের ফলে? — ভিটামিন ডি এর অভাবে। ৩৫. মিষ্টি কুমড়া কি জাতীয় খাদ্য? — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য। ৩৬. মিষ্টি আলু হল — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য। ৩৭. শিমের বিচি হল– আমিষ জাতীয় খাদ্য। ৩৮. দুধে থাকে কোন অ্যাসিড? — ল্যাকটিক এসিড। ৩৯. আয়োডিনের অভাবে কি রোগ হয়? — গলগন্ড রোগ হয়। ৪০. হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন হয়? — ডি ভিটামিন ৪১. ভিটামিন ডি এর অভাবে হয়?– রিকেটস রোগ। ৪২. অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন কি? — ক্যালসিয়াম। ৪৩. মলা মাছে থাকে কোন ভিটামিন? — ভিটামিন ডি। ৪৪. সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত কত? — ৪:১:১ ৪৫. সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে ?–খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন। ৪৬. সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় কিসে? — ডাবে। ৪৭. কোলাজেন কি? — একটি প্রোটিন।। ৪৮. ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম কি? — অ্যাসকরবিক এসিড। ৪৯. প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় কোন অ্যাসিড? – অ্যামাইনো এসিড। ৫০. কচুশাকে বেশি থাকে কোন খনিজ? — লৌহ। ৫১. রক্তশূন্যতা দেখা দেয় কিসের অভাবে? – আয়রনের অভাবে। ৫২. দুধের রং সাদা হয় কেন? — প্রোটিনের জন্য। ৫৩. ফুসফুসের পর্দার নাম কি ? – প্লুরা ৫৪. স্নায়ুতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? – নিউরন ৫৫. যকৃতের গাঠনিক একক কি ? – হেপাটোসাইট ৫৬. যকৃতের পর্দার নাম কি ? — গ্লিসনস ক্যাপসুল ৫৭. পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হরমোনটি হল?—এস. টি. এইচ। ৫৮. মানবদেহে সবথেকে বড়ো অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি হল? – থাইরয়েড গ্রন্থি। ৫৯. ইনসুলিন ক্ষরিত হয়? – অগ্ন্যাশয় থেকে। ৬০. শৈশবে থাইরক্সিন কম ক্ষরণে কোন রোগ হয়? – ক্রেটিনিজম।