✳️ লীলা মজুমদার ✳️
🔵 তিনি বহু বাংলা গল্প, প্রবন্ধ ও উপন্যাস রচনা করে অনেক পুরস্কার ও সম্মান লাভ করেন। তিনি অনেক শিক্ষামূলক রচনা ও রম্যরচনা ইংরাজি থেকে বাংলায় অনুবাদও করেন। তাঁর প্রথম গল্প লক্ষ্মীছাড়া ১৯২২ সালে সন্দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৯৬১ সালে সত্যজিৎ রায় সন্দেশ পত্রিকা পুনর্জীবিত করলে তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৯৪ অবধি সাম্মানিক সহ সম্পাদক হিসাবে পত্রিকাটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন; ১৯৯৪-এ স্বাস্থ্যের অবনতির জন্য অবসর নেন।
🔵 লীলা মজুমদার (ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯০৮ – এপ্রিল ৫, ২০০৭) ছিলেন বিশিষ্ট লেখিকা। তিনি কলকাতার রায় পরিবারের প্রমদারঞ্জন রায় ও সুরমাদেবীর সন্তান। তাঁর জন্ম রায় পরিবারের গড়পাড় রোডের বাড়িতে। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী (যাঁর পৈতৃক নাম ছিল কামদারঞ্জন) ছিলেন প্রমদারঞ্জনের ভাই এবং লীলার কাকা। সেই সূত্রে লীলা হলেন সুকুমার রায়ের খুড়তুতো বোন এবং সত্যজিৎ রায়ের পিসি।
🔵 লীলার বাল্যজীবন কাটে শিলঙে। যেখানকার লরেটো কনভেন্টে তিনি পড়াশোনা করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরাজি পরীক্ষায় তিনি ইংরাজিতে সর্বোচ্চ নম্বর অর্জন করেন। পারিবারিক ধারার সঙ্গে মিশে ইংরেজি সাহিত্যের সঙ্গেও তার পরিচয়টা ছিল গভীর। তার স্বামীর নাম ছিল ডা. সুধীর কুমার মজুমদার। লীলা মজুমদার ও সুধীর কুমার মজুমদারের ছিল দুই ছেলেমেয়ে। স্বামী, ছেলেমেয়ে, সংসার, কর্মজীবন সবকিছু ছাপিয়ে লীলা মজুমদার ছিলেন লেখিকা। যিনি অকাতরে দিয়েছেন কিশোর সাহিত্যকে। ভূতের গল্পে যার জুড়ি মেলা ভার। যিনি রচনা করতেন অদ্ভূতুড়ে সব স্বপ্ন। যে স্বপ্ন কেবল ছোটরাই দেখে। ভীষণ দ্যুতিময় তার গল্প বলার ঢঙ। তার কল্পনা আকাশ ছুঁয়ে যায়।
🔵 তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য রচনা হল :
✅ হলদে পাখির পালক
✅ টং লিং
✅ পদি পিসীর বর্মী বাক্স
✅ সব ভুতুড়ে
🔵 পাকদণ্ডী নামে তাঁর লেখা আত্মজীবনীতে তাঁর শিলঙে ছেলেবেলা, শান্তিনিকেতন ও অল ইন্ডিয়া রেডিওর সঙ্গে তাঁর কাজকর্ম, রায়চৌধুরী পরিবারের নানা মজার ঘটনাবলি ও বাংলা সাহিত্যের মালঞ্চে তাঁর দীর্ঘ পরিভ্রমণের কথা বর্ণিত হয়েছে।
🔵 পুরস্কার ও সম্মাননা :
✅ আনন্দ পুরস্কার
✅ ভারত সরকারের শিশু সাহিত্য পুরস্কার
✅ সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি পুরস্কার
✅ রবীন্দ্র পুরস্কার
✅ বিদ্যাসাগর পুরস্কার
✅ ভুবনেশ্বরী পদক
✅ ভুবনমোহিনী দাসী সুবর্ণ পদক
✅ দেশিকোত্তম
✅ ডি-লিট, প্রমুখ
লীলা মজুমদার
তোত্তে- চানের আডভেঞ্চার - তেৎসুকো কুরোয়ানাগি
লিঙ্গ : পুংলিঙ্গ , স্ত্রীলিঙ্গ এবং ক্লীবলিঙ্গ ।
ভাষা শিক্ষণের নৈপুণ্যতা
আদর্শ বলা / আদর্শ কথন
স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনির সঠিক উচ্চারণ
যুক্তবর্ণের উচ্চারণ : উষ্ট্র , রাষ্ট্র , ট্রেন , চিত্ত , বিত্ত , মত্ত , যুক্ত , রক্ত , শক্ত, যত্ন , ...
যুক্তবর্ণের উচ্চারণ : দ্বন্দ্ব , বিদ্বান , বিদ্বেষ , বদ্ধ , উদ্ধার
অনুলিখন vs শ্রুতিলিখন
কীভাবে শ্রুতিলিখন শ্রেণিকক্ষে শেখানাে যায় ?
বলা , পড়া ও লেখার ক্ষেত্রে যতিচিহ্নের যথাযথ ব্যবহার রীতি
বাংলা ব্যাকরণের কিছু প্রশ্নোত্তর
বলা , পড়া ও লেখার ক্ষেত্রে যতিচিহ্নের যথাযথ ব্যবহার রীতি
কীভাবে শ্রুতিলিখন শ্রেণিকক্ষে শেখানাে যায় ?
অনুলিখন vs শ্রুতিলিখন
কীভাবে হাতের লেখা শেখানাে হবে
ভালাে হস্তাক্ষরের বৈশিষ্ট্য
হাতের লেখা অনুশীলনের উদ্দেশ্য
স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনির সঠিক উচ্চারণ
ভালাে কথাবার্তা শেখানাের কৌশল
আদর্শ বলা / আদর্শ কথন