■ ভাষা শিক্ষণের নৈপুণ্যতা :-
● শুধু মাতৃভাষা নয়, যে – কোনাে ভাষা শিক্ষাদান ও ভাষা শিক্ষণের দ্বারা জ্ঞানের প্রয়ােগ মূলত চারটি নৈপুণ্য অর্জনের ওপর নির্ভর করে । যেমন—
১। কথা শুনে বােঝা ।
২। কথা বলে অন্যকে বােঝানাে ।
৩। লিখিত রূপ পড়তে পারা ।
৪। লিখিত রূপ প্রকাশ করতে পারা ।
● শােনা , বলা , পড়া ও লেখা ভাষা দক্ষতার এ চারটি দিক অবশ্যই কোনাে ব্যক্তির বা শিক্ষার্থীর মানসিক , সামাজিক ও চারিত্রিক বিকাশ সার্থকভাবে পরিণত করে ।
● আমাদের মনন , চিন্তন , যুক্তি – বুদ্ধি সবই ভাষা নৈপুণ্যের ওপর নির্ভরশীল ।
● শােনা ও বলার মধ্য দিয়ে ভাষার ধ্বনিময় রূপটি প্রকাশিত হয়।
● লেখা ও পড়ার মধ্য দিয়ে ভাষার দৃষ্টিনির্ভর রূপটি প্রকাশিত হয়।
● শােনা , বলা , পড়া ও লেখা – চারটি নৈপুণ্যই একে অপরের উপর নির্ভরশীল ও পরিপূরক ।
● শুধু মাতৃভাষা নয়, যে – কোনাে ভাষা শিক্ষাদান ও ভাষা শিক্ষণের দ্বারা জ্ঞানের প্রয়ােগ মূলত চারটি নৈপুণ্য অর্জনের ওপর নির্ভর করে । যেমন—
১। কথা শুনে বােঝা ।
২। কথা বলে অন্যকে বােঝানাে ।
৩। লিখিত রূপ পড়তে পারা ।
৪। লিখিত রূপ প্রকাশ করতে পারা ।
● শােনা , বলা , পড়া ও লেখা ভাষা দক্ষতার এ চারটি দিক অবশ্যই কোনাে ব্যক্তির বা শিক্ষার্থীর মানসিক , সামাজিক ও চারিত্রিক বিকাশ সার্থকভাবে পরিণত করে ।
● আমাদের মনন , চিন্তন , যুক্তি – বুদ্ধি সবই ভাষা নৈপুণ্যের ওপর নির্ভরশীল ।
● শােনা ও বলার মধ্য দিয়ে ভাষার ধ্বনিময় রূপটি প্রকাশিত হয়।
● লেখা ও পড়ার মধ্য দিয়ে ভাষার দৃষ্টিনির্ভর রূপটি প্রকাশিত হয়।
● শােনা , বলা , পড়া ও লেখা – চারটি নৈপুণ্যই একে অপরের উপর নির্ভরশীল ও পরিপূরক ।