বিজ্ঞানের প্রশ্ন উত্তর

✅ সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করাে :

১ ) আমাদের শরীরের বর্ম কোর্টি ? —
( চামড়া / চোখ / মাথা/ হাত )

উত্তর —চামড়া

২ ) আমাদের হাতে নলের মতাে যে অংশগুলি বহিরে থেকে দেখা যায় সেগুলি হল —( হাড় / ধমনি/ শিরা / মাংসপেশি )

উত্তর — শিরা

৩ ) আমাদের দেহের সমস্ত ভার পড়ে দেহের কোন্ অংশে ? —( পেটে / কোমরে / কাঁধে / পায়ের গোড়ালিতে ) ।

উত্তর — পায়ের গোড়ালিতে

৪ ) কোন্ অংশের চামড়া পাতলা ? —( গোড়ালি হহাতের চেটো / পেট / কবজি )

উত্তর— কবজি


৫ ) ফোসকা পড়ে দেরে চামড়ার কোন্ অংশে ? ( নীচের স্তরে / ওপরের ভরে / মাঝের ভরে / কোনােটিই নয় )

উত্তর — ওপরের স্তরে

৬. দেহের কোনাে স্থান অল্প পুড়ে গেলে প্রথমেই কী করা উচিত ? — ( মলম দেওয়া / জল দেওয়া / ডেটল দেওয়া / ব্যান্ডেজ করা )

উত্তর — জল দেওয়া

৭. কোন জিনিসের উপস্থিতির জন্য চামড়ার রং কালো হয় ? —( মেলানিন / মেলাজিন / নিকোটিন / সক্সিন ) l

উত্তর —মেলানিন

৮. রোদ লাগলে আমাদের শরীরে কোন্ ভিটামিন তৈরি হয় ? ( ভিটামিন A / ভিটামিন C / ভিটামিন D/ ভিটামিন B )

উত্তর — ভিটামিন D

৯. লোম , চুল , পালক সকলেরই গােড়া হল চামড়ার ( ভিতরের স্তর / বাইরের স্তর/ মাঝের স্তর / কোনোটিই নয় )

উত্তর — ভিতরের স্তর

১০. গন্ডারের খড়গ হল প্রকৃতপক্ষে – ( চামড়া / চুল / দাত / শিং )

উত্তর — চুল

১১. এদের মধ্যে কোন্ প্রাণীর গা – ভরতি শক্ত খাড়া লোম দেখা যায় ? — ( গন্ডার / হাতি / শজারূ / সিংহ )

উত্তর — সজারু

১২. নখের প্রধান কাজ হল — ( আঙ্গুলের সৌন্দর্য বাড়ানাে / আঙুলকে রক্ষা করা/ কোনাে কিছু ধরতে সাহায্য করা / কোনােটিই নয় )

উত্তর — আঙুলের রক্ষা করা

১৩.গােরু বা ছাগলের খুর হল প্রকৃতপক্ষে তাদের ( পায়ের আঙ্গুল / পায়ের পাতা / পায়ের নখ / কোনােটিই নয় ) l

উত্তর — পায়ের নখ

১৪. মানুষের কনুই থেকে কবজি অবধি হাড়ের সংখ্যা হল— ( ৩ টি / ২ টি / ৪ টি / ১ টি )

উত্তর — ২ টি

১৫. মানুষের কোমর থেকে হাঁটু অবধি হাড়ের সংখ্যা হল— ( ১ টি / ২ টি / টি / ৪ টি )

উত্তর —১ টি

১৬. মানুষের কাঁধ থেকে কনুই অবধি যে হাড়টি আছে তার নাম হল— ( টিবিয়া / হিউমেরাস / ফিমার / আলনা ও রেডিয়াস )

উত্তর —হিউমেরাস

১৭. মানবদেহের সবচেয়ে বড়াে হাড়টি হল— ( হিউমেরাস / টিবিয়া / ফিমার / ভার্টিব্রা )

উত্তর — ফিমার

১৮.অস্থি মজবুত করার প্রয়ােজন— ( ম্যাগনেশিয়াম / ক্যালশিয়াম / পটাশিয়াম / আয়রন )

উত্তর — ক্যালশিয়াম


১৯. দেহের কোন্ অংশের পেশি কোনাে কাজ করতে পারে না ? — ( জিভ / হাত / কানের লতি / মুখ )

উত্তর — কানের লতি

২০. DOTS চিকিৎসা করানাে হয় কোন্ রােগের জন্য ? ( ক্যানসার / যক্ষ্মা / অ্যাপেনডিক্স / আমাশয় )

উত্তর —যক্ষ্মা

ANSWER

১. চামড়া
২. শিরা
৩. পায়ের গােড়ালিতে
৪. কবজি
৫. ওপরের স্তরে
৬. জল দেওয়া ।
৭. মেলানিন ।
৮. ভিটামিন D
৯. ভিতরের স্তর
১০. চুল
১১. শজারু
১২. আঙুলকে রক্ষা করা
১৩. পায়ের নখ
১৪. ২ টি
১৫. ১ টি
১৬. হিউমেরাস ।
১৭. ফিমার ।
১৮. ক্যালশিয়াম ।
১৯. কানের লতি
২০. যক্ষ্মা ।


শূন্যস্থান পূরণ করে :

১.ত্বকের ________- স্তরে রক্ত থাকে না ।

উত্তর — বাইরের

২. ________ শরীরে মেলানিন তৈরি করতে সাহায্য করে ।

উত্তর — রোদ

৩. অাঁশ , লােম বা চুলবিহীন একটি প্রাণীহল ________।

উত্তর — ব্যাঙ

৪. কাকাতুয়ার ঝুঁটি হল কাকাতুয়ার ________ l

উত্তর — পালক

৫. ________ রােগের জন্য নখের মাঝখানটা চামচের মতাে হয়ে যেতে পারে ।

উত্তর — রক্তাল্পতা

৬. ________ এর নখ ছুঁচোলাে এবং হুকের মতাে হয় ।

উত্তর — ঈগল/ পেঁচা

৭. হাড়ের জোড়কে বলে ________।

উত্তর — অস্থিসন্ধি

৮.কেঁচোর দেহের বেশিরভাগই________ দিয়ে ।

উত্তর — পেশি

৯. শরীরে রক্ত ছড়িয়ে দেওয়ার পাম্প হল ________ ।

উত্তর— হৃৎপিণ্ড

১০. যক্ষ্মা রােগ বেশি হয় ________ ।

উত্তর —ফুসফুস

১১.________রােগের জীবাণু আবিষ্কার হয় প্রায় একশাে ত্রিশ বছর আগে ।

উত্তর — যক্ষ্মা

১২.একটি জলবাহিত রােগ হল________-।

উত্তর — টাইফয়েড


ANSWER

১. বাইরের
২. রােদ
৩. ব্যাং
৪. পালক
৫. রক্তাল্পতা
৬. ঈগল / পেঁচা
৭. অস্থিসন্ধি
৮. পেশি
৯. হৃৎপিণ্ড
১০. ফুসফুসে
১১. যক্ষ্মা
১২. টাইফয়েড



একটি বাক্যে উত্তর দাও :

১ চামড়াকে দেহের বর্ম বলে কেন ?

উত্তর : বর্ম যেমন দেহকে বাইরের আঘাত থেকে বাঁচায় তেমনই চামড়া আমাদের দেহকে বাইরের আঘাত ও সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে রক্ষা করে ।

২. চামড়ার নীচে কী কী থাকে ?

উত্তর : চামড়ার নীচে মাংসপেশি , নার্ভ , শিরা , ধমনি ইত্যাদি থাকে ।

৩. বর্ম কী ?

উত্তর : বর্ম হল একপ্রকার পােশাক , যা পরে যুদ্ধ করলে সহজে আঘাত লাগে না ।

৪. ত্বকে আঘাত লাগলে কী ঘটতে পারে ?

উত্তর : ত্বকে আঘাত লাগলে সেই জায়গায় রােগ – জীবাণু সহজেই আক্রমণ করতে পারে ।

৫. শিরা ও ধমনির মধ্যে কোনটা বাইরে থেকেই দেখা যায় ?

উত্তর : শরীরের অনেক জায়গায় শিরাগুলাে বাইরে থেকেই দেখা যায় ।

৬. হাতের চেটোর চামড়া পুরু হয় কেন ?

উত্তর : হাতের চেটোতে অনেক বেশি ঘষাঘষি হয় , তাই হাতের চেটোর চামড়া পুরু হয় ।

৭. পায়ের গােড়ালির চামড়া মােটা হয় কেন ? উত্তর : পায়ের গােড়ালির ওপর যেহেতু দেহের সব ভার পড়ে তাই পায়ের গােড়ালির চামড়া মােটা হয় ।

৮. বয়স্ক মানুষের চামড়া কুঁচকে যায় কেন ?

উত্তর : বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চামড়াও বাড়ে । বৃদ্ধ হলে দেহ ছােটো হতে শুরু করে , কিন্তু চামড়া কমে না— তখন চামড়া কুঁচকে যায় ৷

৯. মেলানিনের কাজ কী ?

উত্তর : মেলানিন সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি শুষে নিয়ে ত্বকের ক্যানসার প্রতিরােধ করে ।

১০. কারও কারও চামড়ায় সাদা ছোপ দেখা যায় কেন ?

উত্তর : দেহের যে অংশে মেলানিন তৈরি হয় না সেখানে সাদা ছােপ পড়ে । আবার অপুষ্টিজনিত কারণেও এমনটা ঘটে ।

১১. ঘামে কী থাকে ?

উত্তর : ঘামে নুন এবং শরীরের কিছু বর্জ্য পদার্থ থাকে ।

১২. শরীর থেকে বেশি নুন বেরিয়ে গেলে কী ঘটতে পারে ?

উত্তর : শরীর থেকে বেশি নুন বেরিয়ে গেলে মাথা ঘুরতে পারে বা মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে ।

১৩. লােম , চুল এবং পালক — এদের কাজ কী ?

উত্তর : লােম , চুল এবং পালক চামড়াকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করে ।

১৪. বয়স বাড়লে চুল সাদা হয়ে যায় কেন ?

উত্তর : বয়স বাড়লে মেলানিন তৈরি হওয়া কমে যায় , তাই চুল সাদা হয়ে যায় ।

১৫. নখ কীভাবে পরিষ্কার রাখবে ।

উত্তর : নিয়মিত নখ কাটতে হবে এবং নখ সাবান , জল দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে । প্রয়ােজনমতাে তেল , ক্রিম লাগাতে হবে ।

১৬.পশুপাখিরা নখ কীভাবে বাড়তে দেয় না ?

উত্তর : পশুপাখিরা নখ ঘষে ঘষে নখ বাড়তে দেয় না ।

১৭.অস্থিসন্ধি কী ?

উত্তর : দুটি হাড়ের জোড়কে বলে অস্থিসন্ধি ।

১৮.লিগামেন্ট কী ?

উত্তর : লিগামেন্ট হল দড়ির মতাে একধরনের অংশ , যা অস্থিসন্ধিতে দুটি হাড়কে জুড়তে সাহায্য করে ।

১৯.কনুই থেকে কবজি অবধি ক – টি হাড় আছে ?

উত্তর : কনুই থেকে কবজি অবধি হাড় আছে দুটি রেডিয়াস ও আলনা |

২০. কাধ থেকে কনুই পর্যন্ত হাড়টির নাম লেখাে ।

উত্তর : কাঁধ থেকে কনুই পর্যন্ত হাড়টির নাম হিউমেরাস |

২১. আমাদের মেরুদণ্ড কী দিয়ে তৈরি ?

উত্তর : আমাদের মেরুদণ্ড তৈরি ভার্টিব্রা বা কশেরুকা দিয়ে ।

২২ দেহের সবচেয়ে বড়াে হাড় কোনটি ?

উত্তর : দেহের সবচেয়ে বড়াে হাড় হল ফিমার ।

২৩. হৃৎপিণ্ডের কাজ কী ?

উত্তর : হৃৎপিণ্ডের কাজ হল ধমনির মধ্যে দিয়ে সারা শরীরে বিশুদ্ধ রক্ত ছড়িয়ে দেওয়া ।

২৪. স্টেথােস্কোপের কাজ কী ?

উত্তর : স্টেথােস্কোপের সাহায্যে হৃৎপিণ্ডের ধুকপুক শব্দ ( হৃৎস্পন্দন ) শােনা যায় ।

২৫. যক্ষ্মা রােগের জীবাণু আবিষ্কৃত হয় কবে ?

উত্তর : আজ থেকে প্রায় একশাে ত্রিশ বছর আগে যক্ষ্মা রােগের জীবাণু আবিষ্কৃত হয় ।

২৬. বিসিজি টিকা দেওয়া প্রয়ােজন কেন ?

উত্তর : যক্ষ্মা রােগ প্রতিরােধের জন্য শিশুদের বিসিজি টিকা দেওয়া হয় ।


১. আগেকার দিনে পশুর চামড়ার কয়েকটি ব্যবহার লেখো ।

উত্তর : আগেকার দিনে জল নিয়ে যেতে চামড়ার ব্যাগ ব্যবহার করা হত । আবার পশুর চামড়া শুকিয়ে মানুষ তার ওপরে লিখত । এ ছাড়াও চামড়ার পােশাক , জুতাে মানুষ ব্যবহার করত ।

২. পশুর চামড়ার ব্যবহার কমাতে হয়েছে কেন ?

উত্তর : চামড়া পাওয়া যায় মৃত পশুদের দেহ থেকে । তাই চামড়ার ব্যবহার যত বাড়বে পশু হত্যাও তত বাড়বে তা ছাড়া চামড়ার কারখানা থেকে দুর্গন্ধ বাতাসে ছড়ায় , ফলে বায়ুদূষপ হয় । আবার চামড়ার কারখানার নােংরা জলে মিশে জলকে দূষিত করে । তাই চামড়ার ব্যবহার আস্তে আস্তে কমাতে হয়েছে ।

৩. ফোসকা কীভাবে পড়ে ?

উত্তর : দেহের কোনাে অংশ পুড়ে গেলে গরমে চামড়ার ওপরের স্তরটা মরে যায় । তখন নীচের স্তরটা থেকে জল বেরিয়ে আসে । দুটি স্তরের মাঝে সেই জলীয় তরল জমা হয় । তার ফলে জায়গাটা ফুলে ওঠে এভাবে ফোসকা পড়ে । পােড়া জায়গায় সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল দিলে নীচের স্তরটা গরম হতে পারে না , তখন ফোসকা নাও পড়তে পারে ।

৪. অগেকার দিনে চামড়ার রং দেখে মানুষের মধ্যে কিভাবে ভেদাভেদ করা হত ।

উত্তর : একসময় চামড়ার রং দেখে মানুষের ভেদাভেদ করা হত।বলা হত , সাদা চামড়ার মানুষেরা নাকি সভ্য আর কালাে চামড়ার মানুষরা অসভ্য ।

৫. কিছু মানুষের গায়ের রং খুব ফর্সা আবার কিছু মানুষের রং কালো । গায়ের রং – এর এই পার্থক্য কীজন্য হয় ?
অনুরূপ প্রশ্ন : বিভিন্ন লােকের চামড়ার রং কেন আলাদা হয় ?

উত্তর : মেলানিন নামের একটা জিনিসের জন্য চামড়ার রং কালাে হয় । ফর্সা লােকেদের চামড়ায় মেলানিন কম থাকে l

৬. কী কারণে কোনাে কালাে বর্ণের মানুষের চামড়ার অনেক জায়গা সাদা হয়ে যায় ?

উত্তর : কালাে বর্ণের মানুষের চামড়ার কোনাে জায়গা সাদা হয়ে যাওয়ার কারণ হল ওই জায়গায় মেলানিন তৈরি না হওয়া । অপুষ্টি বা অসুখে এমন হয় ।

৭. নখের কাজ কী ?

উত্তর : নখের প্রধান কাজ হল আঙুলকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করা । এ ছাড়া নখ কোনও হালকা ছােটো জিনিসকে তুলতেও সাহায্য করে ।

৮. নখ পরিষ্কার রাখা দরকার কেন ?

উত্তর : নখ অপরিষ্কার থাকলে নখের গােড়ায় ময়লা জমে এবং জীবাণু বাসা বাঁধে , ফলে নখের গােড়া পেকে গিয়ে পুঁজ হয় । আবার খাবার খাওয়ার সময় নখে থাকা জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে রােগ সৃষ্টি করে ।

৯. জিভের কাজ কী ?

উত্তর : জিভ কোনাে খাবারের স্বাদ নিতে সাহায্য করে । এ ছাড়া খাবার চিবানাের সময় খাবার ওলট – পালট করতে , খাবার গিলতে এবং কথা বলতে সাহায্য করে ।

১০. পেশি শক্তিশালী হবে কীভাবে ?

উত্তর : পেশি শক্তিশালী করতে মাছ , মাংস , ডিম , মাশরুম , ডাল , সােয়াবিন , লেবু প্রভৃতি পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে । নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে ।

১১. সারা শরীরে রক্ত যাওয়ার দরকার কেন ?

উত্তর : রক্ত সারা শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন ও প্রয়ােজনীয় পুষ্টি পৌঁছে দেয় । এ ছাড়া রক্তে থাকা বিভিন্ন উপাদান জীবাণু ধ্বংস করে । আবার , ওষুধ খেলে রক্তের মধ্যে ওষুধ গুলে যায় এবং রক্তের মাধ্যমে সেই ওষুধ ক্ষতস্থানে পৌঁছােয় ।

১২. যক্ষ্মা রােগের লক্ষণগুলি লেখাে ।

উত্তর : যক্ষ্মা রােগ হলে প্রথম প্রথম বিকেলের দিকে জ্বর আসে , রাতে ঘাম ও শ্বাসকষ্ট হয় । ঘুম থেকে ওঠার পর টানা কফ উঠতে থাকে । কিছুদিন পর থেকে খাওয়ার অরুচি দেখা দেয় এবং বুকে ব্যথা হয় । অসুখ বাড়লে কাশির সাথে কাঁচা রক্ত ওঠে এবং ওজন ক্রমশ কমতে থাকে ।

১৩. কলেরা রােগের লক্ষণগুলি লেখো ।

উত্তর : কলেরা রােগ হলে ঘনঘন বমি ও চাল – ধােয়া জলের মতাে পাতলা পায়খানা হয় । এই সময় পায়খানায় একটু আঁশটে গন্ধ থাকে । ওষুধ না খেলে বমি পায়খানা আরও বাড়তে থাকে ।

১৪. স্টেথােস্কোপ কীভাবে আবিষ্কৃত হয় ?

উত্তর : আজ থেকে প্রায় দুশাে বছর আগে রেনে লিনেক মােটা কাগজের নল দিয়ে প্রথম স্টেথােস্কোপ তৈরি করেছিলেন । কিন্তু কাগজ সহজে নষ্ট হতে পারে তাই ছুতাের ডেকে কতকগুলি ফাঁকা , সরু কাঠের নল বানিয়েছিলেন । এভাবেই তৈরি হয়েছিল পৃথিবীর আদি স্টেথােস্কোপ l

Related posts:

পদার্থ কাকে বলে ? পদার্থ ও বস্তু কি এক ?

প্রশ্ন : মূল্যায়ন কাকে বলে ? মূল্যায়ন কয় প্রকার ও কী কী ? যে - কোনো একপ্রকার মূল্যায়নের বিবরণ দি...

একক পাঠ পরিকল্পনা কাকে বলে ? পাঠ পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তা লিখুন । এর সুবিধা লিখুন ।

শিক্ষা পরিকল্পনা কাকে বলে ? শিক্ষা পরিকল্পনার শ্রেণিবিভাগ করুন । যেকোনো একপ্রকার পরিকল্পনার বিবরণ দি...

ধারণা মানচিত্র কাকে বলে ? এর বৈশিষ্ট্য লিখুন । বাস্তবায়নের উপায় লিখুন । এর গুরুত্ব লিখুন ।

পাঠ একক বিশ্লেষণ কাকে বলে ? পাঠ একক বিশ্লেষণের স্তর বা ধাপগুলি লিখুন

অন্তর্ভুক্তিকরণে ( সমন্বিত শিখনে ) প্রদর্শিত শিল্পকলার কীভাবে প্রয়োগ করবেন

প্রদর্শিত শিল্পকলার লক্ষ্য , বৈশিষ্ট্য , গুরুত্ব ও বাস্তবায়নের কৌশল

প্রাথমিক স্তরে পাঠদানের ক্ষেত্রে নাটকের ব্যবহার

মূল্যবোধ শিক্ষায় বিদ্যালয় ও শিক্ষকের ভূমিকা

মূল্যবোধ || মূল্যবোধের বৈশিষ্ট্য || প্রাথমিক স্তরে মূল্যবোধের শিক্ষার গুরুত্ব

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের শিক্ষায় তথ্য ও সংযোগসাধন প্রযুক্তির ভূমিকা

সমন্বয়িত শিক্ষণে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের সমস্যা ও সাফল্য

পাঠক্রম পরিব্যাপ্ত শিক্ষণবিজ্ঞানে তথ্য ও সংযোগসাধন প্রযুক্তির ব্যবহার

পাঠক্রম পরিব্যাপ্ত শিক্ষণবিজ্ঞানে তথ্য ও সংযোগসাধন প্রযুক্তির ব্যবহার

উদাহরণসহ প্রকল্প পদ্ধতির বিবরণ

পূর্বসূত্রজনিত শিখন ( Contextualization ) কাকে বলে ?

জ্ঞান , পাঠক্রম , পাঠ্যবই , শিক্ষার্থী ও শিক্ষণবিজ্ঞানের মধ্যের সম্পর্ক

অনুসন্ধান পদ্ধতি

জ্ঞান নির্মাণ কীভাবে হয় উদাহরণসহ আলোচনা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You cannot copy content of this page