✳️ কাজী নজরুল ইসলাম ✳️
✅ কাজী নজরুল ইসলামের জীবন ও সাহিত্য :
🔵 কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি নামে পরিচিত। তাঁর বিদ্রোহ যা কিছু অন্যায়, শোষণ, সামাজিক অত্যাচার তথা সমকালীন ইংরেজ সরকারের বিরুদ্ধে।
✅ কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম মৃত্যু ও পরিচয় :
🔵 বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে মতান্তরে ১৮৯৯ খ্রীস্টাব্দের ২৫শে মে কাজী নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেন । 1976 খ্রীস্টাব্দের 29শা আগস্ট তিনি ইহলোক ছেড়ে পরলোকে পাড়ি দেন। ডাক নাম ছিল দুখু মিঞা । পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ । মা জাহেদা খাতুন । বাল্যেই পিতৃবিয়োগ হয় । দারিদ্র্যের মধ্য দিয়েই জীবনের সূচনা করেন ।
✅ কাজী নজরুল ইসলামের রচনা :
🔵 কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যজীবন শুরু হয় পালাগান রচনার মধ্য দিয়ে । যেমন – ‘শকুনি বধ’ , ‘মেঘনাদ বধ’ , ‘চাষার সং’ , ‘রাজদূত’ , ‘দাতাকর্ণ’ ইত্যাদি ।
🔵 কাব্য, অনুবাদ ও সঙ্গীতগ্রন্থ :
✅ অগ্নিবীণা (১৯২২)
✅ দোলনচাঁপা (১৯২৩)
✅ বিষের বাঁশী (১৯২৪)
✅ ভাঙার গান (১৯২৪)
✅ চিত্তনামা (১৯২৫)
✅ ছায়ানট (১৯২৫)
✅ সাম্যবাদী (১৯২৫)
✅ ফণীমনসা (১৯২৭)
✅ সিন্ধুহিল্লোল (১৯২৮)
✅ সঞ্চিতা (১৯২৮)
✅ চন্দ্রবিন্দু (১৯৩১)
🔵 কিন্তু তাঁর কবিতা শুধুই বিদ্রোহের নয়, কোথাও কোথাও আছে প্রেম, রোম্যান্টিকতার স্পর্শ। আমাদের এই আলোচনায় কবির জীবন ও সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে যতটা সম্ভব আলোকপাত করা হয়েছে।
🔵 তিনি প্রথম জীবনে ছিলেন সমাজবন্ধহীন-কিশোর । যৌবনে হন প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক । তারপরে ‘ধূমকেতু’ পত্রিকার কর্ণধার রূপে রাজদন্ডিত বন্দী হন চিহ্নিত হন । এইভাবে বিভিন্ন পরিচয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাঙালীর জীবনে ও সাহিত্যে হয়ে উঠেছেন এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব । নজরুলের ব্যক্তিজীবন ও সাহিত্যজীবন দুই-ই অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় ।
🔵 সাহিত্যের বিভিন্ন দিকে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন । যেমন – গ্রামোফোন রেকর্ড কোম্পানি ও কলকাতার বেতার কেন্দ্রের জন্য তিনি অজস্র গান রচনা করেন । গজল গান , ইসলামী গান , শ্যামা সঙ্গীত , ভাটিয়ালী গান ইত্যাদি বহুবিধ গানের তিনি অসামান্য স্রষ্ঠা । এছাড়া তাঁর কবিতার (বিদ্রোহী , ফরিয়াদ , সাম্যবাদী , দেবতা) মধ্যে রাজনৈতিক চেতনা ও বিদ্রোহের দীপ্তি ও দাহ যুগমানসের বৈশিষ্ট্যরূপে প্রকাশিত হয়েছে ।
প্রেম বিষয়ক কবিতা (বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি , গানের আড়াল , আমি গাই তার গান)-র মধ্য দিয়ে প্রেম ও প্রকৃতির অপূর্ব সমাহার অনুভব করা যায় ।
🔵 এইভাবে বিভিন্ন রচনায় বিশেষ করে কাব্য ও কবিতার মধ্য দিয়ে কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে এক উজ্জ্বল স্বাতন্ত্র্য ।
🔵 উপন্যাস – ‘বাঁধনহারা’ (১৯২৭) , ‘মৃত্যুক্ষুধা’ (১৯৩০) , ‘কুহেলিকা’ (১৯৩১) , ।
🔵 ছোটোগল্প – ভ ‘ব্যথার দান’ (১৯২২) , ‘রিক্তের বেদন’ (১৯২৫) , ‘শিউলি মালা’ (১৯৩১) ।
🔵 নাটক – ‘ঝিলিমিলি’ (১৯৩০) , ‘আলেয়া’ (১৯৩৮) , ‘পুতুলের বিয়ে’ (১৯৬৪) , ‘বিদ্যাপতি’ , ‘শ্রীমন্ত’ , ‘বনের বেদে’ , ‘মধুমালা’ ইত্যাদি ।
🔵 প্রবন্ধ- ‘যুগবাণী’ (১৯২২) , ‘দুর্দিনের যাত্রী’ (১৯২৬) , ‘রুদ্রমঙ্গল’ ।
🔵 পত্রিকা প্রকাশ – ‘ধূমকেতু’ (১৯২২) ।
কাজী নজরুল ইসলাম
তোত্তে- চানের আডভেঞ্চার - তেৎসুকো কুরোয়ানাগি
লিঙ্গ : পুংলিঙ্গ , স্ত্রীলিঙ্গ এবং ক্লীবলিঙ্গ ।
ভাষা শিক্ষণের নৈপুণ্যতা
আদর্শ বলা / আদর্শ কথন
স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনির সঠিক উচ্চারণ
যুক্তবর্ণের উচ্চারণ : উষ্ট্র , রাষ্ট্র , ট্রেন , চিত্ত , বিত্ত , মত্ত , যুক্ত , রক্ত , শক্ত, যত্ন , ...
যুক্তবর্ণের উচ্চারণ : দ্বন্দ্ব , বিদ্বান , বিদ্বেষ , বদ্ধ , উদ্ধার
অনুলিখন vs শ্রুতিলিখন
কীভাবে শ্রুতিলিখন শ্রেণিকক্ষে শেখানাে যায় ?
বলা , পড়া ও লেখার ক্ষেত্রে যতিচিহ্নের যথাযথ ব্যবহার রীতি
বাংলা ব্যাকরণের কিছু প্রশ্নোত্তর
বলা , পড়া ও লেখার ক্ষেত্রে যতিচিহ্নের যথাযথ ব্যবহার রীতি
কীভাবে শ্রুতিলিখন শ্রেণিকক্ষে শেখানাে যায় ?
অনুলিখন vs শ্রুতিলিখন
কীভাবে হাতের লেখা শেখানাে হবে
ভালাে হস্তাক্ষরের বৈশিষ্ট্য
হাতের লেখা অনুশীলনের উদ্দেশ্য
স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনির সঠিক উচ্চারণ
ভালাে কথাবার্তা শেখানাের কৌশল
আদর্শ বলা / আদর্শ কথন